সকালে আরাম করে ঘুমাচ্ছি এমন সময় ফোন বাবাজি যুদ্ধ শুরু করে দিল।একটা রোমান্টিক স্বপ্ন দেখছি।আর এই সময় কোন বেটা ফোন দিল।মেজাজটাই বিগড়ে দিল।স্বপ্নটা পুরাই দেখা লাগবে নয়তো শান্তি পাবনা।তাই ফোনটা কে করেছে না দেখে কোন মতে রিসিভ করে আপনি যাকে ফোন করেছেন সে এখন রোমান্টিক স্বপ্ন দেখায় ব্যাস্ত অনুগ্রহ করে একটু পরে আবার চেস্টা করুন বলে ফোনটা কেটে দিলাম।ফোন কেটে আবার স্বপ্নের কথা ভাবছি। স্বপ্নে একটা সুন্দরি মেয়ে আমাকে চুমু দিতে আসতেছে আমিও রেডি এমন সময় মনে হলো আমাকে কেউ কিল মারছে।চোখ খুলে দেখি নিশি আমার দিকে সুর্যের মতো গরম ফুটবলের মতো বড় চোখ করে তাকায় আছে। --কিরে তুই আর আসার সময় পেলিনা।চুমুটা আর খাওয়া হলোনা। --তোর চুমুর গুষ্ঠি কিলাই।ফোন দিছিলাম আর তুই কি গাজা খুরি কথা বলে কেটে দিলি। --আমি তকে আগেও বলছি সকালে ফোন দিবিনা। --দিব একশবার দিব।আমার হবু জামাইকে আমি একশবার ফোন দিব।তাতে তোর কি হা। --আইছে আমারর হবু বউ।তোর মতো চার চোখকে আমি বিয়ে করব। --তুই করবিনা তোর বাবা করবে। --তাহলে যা আসার বাবাকেই কর --আমি কিন্তু তোরেরেরেরেরররে।। --থাক আর বলতে হবেনা।তোর ঐ রাক্ষুসি দাতের কামড় খাবার ইচ্ছা নাই।যা ব...
. মনের সমস্ত সাহস একত্রিত করে নীলা আপুকে বললাম, -আপু, আই লাভ ইউ। প্রথম দিন যেদিন তোমাকে দেখেছিলাম সেদিনই তোমার প্রেমে পড়ে যাই। আপু আমি তোমাকে সত্যিই অনেক ভালোবাসি। আমার কথা শুনে তেমন কোন রিয়্যাকশন না করে নিজের স্বভাবের বিরুদ্ধে গিয়ে খুব শান্ত আর স্বাভাবিক গলায় নীলা আপু বলল, -এটা ভালোবাসা নয় রে পাগল। এটা আবেগ। মাথা থেকে এসব ঝেড়ে ফেলে ভালোভাবে পড়ালেখা কর, আমার চেয়ে অনেক সুন্দরী এবং ভালো মেয়ে পাবি। এই বলে নীলা আপু আমার মাথায় হাত বুলিয়ে বিজয়ীর একটা হাসি দিয়ে চলে গেল আর আমি? আমি যতটা না কষ্ট পেলাম তার চেয়ে বেশি অবাক হলাম। এ কেমন ছ্যাঁকা? আমি ভাবছিলাম হয়তো দুই-একটা চড় থাপ্পড় মারবে, না হয় আমার প্রস্তাব মেনে নেবে। কিন্তু একি? আমারে পুরাই বলদ বানিয়ে চলে গেল নীলা আপু। আর আমি নীল দিগন্তের দিকে হা করে তাকিয়ে রইলাম। নীলা আপুদের গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর কোন এক এলাকায়। নীলা আপুর বাবা সরকারি একটা কলেজের শিক্ষক। রাজশাহী থেকে পাবনা বদলি হওয়ায় উনারা এখানে আসেন এবং আমাদের বাসার উপরের তালা ভাড়া নেয়। প্রথম যেদিন নীলা আপুকে দেখেছিলাম তখন মনে হয় নি উনি আমার চেয়ে বড় হবেন। তবে প্রথমবার দেখেই নীলা আপুকে...